Computer এবং প্রথম বর্ষ
Computer এবং প্রথম বর্ষ
সাক্ষরঃ শুরুটা এইভাবে করা যেতে পারে; যিনি তোমার সঙ্গীনি / সঙ্গী হবে তিনি যেন অন্তত নিজ
পছন্দের হয়। কেননা সংসারটা তোমাকে-ই করা লাগবে। যদিও আজকের বিষয়টা বিয়ে নিয়ে না।
তবে অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। সেটা হল, ল্যপটপ। জীবন সঙ্গীনির থেকে কোনো অংশেই কম না। একটা
সময় জীবনের চলার পথের সাথি হয়ে যায় ল্যাপটপ। শুনতে হাস্যকর হলেও সৎ সঙ্গে যেমন স্বর্গ বাস
ঠিক তেমনি অসৎ সঙ্গে …। যায়হোক, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার যেটাই বলিনা কেন একটু পর্যবেক্ষণ
করে কেনা জরুরি। নতুবা … বুঝতেই পারছেন ? এত শখের/ প্রয়োজনের জিনিস যদি ঠিকমতো
সাথ না দেয় তাহলে না পারবেন ফেলে দিতে না পারবেন সংসার করতে। এই কারণে বিয়ের পূর্বে
যেমন মুরিব্বীদের পরামর্শ নেওয়া হয়, একইভাবে কোনো ডিভাইস কেনার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞদের
পরামর্শ নেওয়া হয় যেটা অনলাইনে ‘রিভিউ’ বলে পরিচিত।
আজকে কম্পিউটার কেনার ক্ষেত্রে কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করব। হতে পারে অভিজ্ঞতা গুলো
বিভিন্ন জন থেকে নেওয়া।যখন কোনো কিছু কেনা হয় বা তৈরি করা হয় সেটার পেছনে যেমন কিছু উদ্দেশ্য থাকে ঠিক একটা যন্ত্র যখন তৈরি হয় সেটার পেছনেও কিছু উদ্দেশ্য থাকে। যেমন, কার জন্য তৈরি করা।কিসের জন্য তৈরি করা, কী কী কাজ করা যায়, কে কে কী কী ধরণের কাজ করতে পারবে।
কোন কোন জিনিসের জন্য মূল্যের কী কী ভ্যারি করবে ইত্যাদি।
প্রথমে যেটা জানব সেটা হল আমরা যে ল্যাপটপ কিনব; কী কী কাজ করার জন্য কিনব ?
বা কেন কিনব?
কোন কোন জিনিসের জন্য মূল্যের কী কী ভ্যারি করবে ইত্যাদি।
প্রথমে যেটা জানব সেটা হল আমরা যে ল্যাপটপ কিনব; কী কী কাজ করার জন্য কিনব ?
বা কেন কিনব?
প্রথমে বলি,
- Movie অথবা Video দেখা
- Internet browsing করা
- Photo editing, Video Editing, Audio editing.
- Official (Microsoft office) কাজ।
- Programming
- Web design, developing
- Graphics and design
- Outsourcing
- Educational purpose
এই কাজগুলো যেকোনো মানের ল্যাপটপ দিয়েই করা যায়।
তাহলে ভাইয়া এত দামের ল্যাপটপ আবার কম দামের ল্যাপটপ এর মধ্যে পার্থক্য কী? কেন মানুষ বেশি দাম দিয়ে কিনতে চায়, যেখানে কম দামের গুলো দিয়ে একই কাজ করা যায়? এর প্রশ্নের উত্তর একটু পরে দিচ্ছি।
এখন আসি আমি যে ল্যাপটপ কিনব, কেন কিনব? আমার উদ্দেশ্য কী কেনার পেছনে!
আমাদের এলাকায় একটা কথার প্রচলন আছে, তশিল তুলে দিয়েছে। মানে অস্থির হয়ে পড়েছে।
ল্যাপটপ না হলে আমার চলছে না। বন্ধুদের সবার ল্যাপটপ আছে আমার নেই। আমি পিছিয়ে পড়লাম হয়তো। আগে আমরা একটু মনে মনে ভেবে নিই কি উদ্দেশ্যে আমরা ল্যাপটপ কিনব। কিছু শেখার জন্য? নাকি শুধু শুধু সবাই কিনছে সেজন্য আমিও কিনব। যেমন আমার কথাই যদি বলি, আমি কেন কিনতে চাইব।
- Application software গুলো ব্যাবহার করা। ভিডিও ইডিটিং, পিকচার ইডিটিং, অডিও রেকোডিং এবং গ্রাফিক্সের কিছু কাজ শেখার ইচ্ছাতে।
- প্রোগ্রামিং শেখা বা ওয়েব ডিজাইন শেখা।
- পছন্দের ভিডিও/ মুভি স্টোর করে রাখা।
- মাইক্রোসফট অফিসের কাজ জানা।
- কেননা এটা না পারলে চাকরি নেই।
- অবশ্যই ইন্টারনেট ব্রাউজ করা।
- ল্যাপটপ থাকলে একটা ভাব (পার্ট) নেওয়া যায়।
- এটাও কারণ হতে পারে, এই দুনিয়ায় ল্যাপটপ ছাড়া চলা যায় না। ক্লাসের সব পড়া ল্যাপটপে। বন্ধুদের সবারই ল্যাপটপ আছে।
- ওয়েব ডিজাইন করব, ইত্যাদি ।
অনেকের অনেক রকমের কারণ থাকতে পারে। ভিন্ন ভিন্ন মত থাকবে।একটা জিনিস মনে রাখবা। কোনো জিনিস করার আগে কেন করবা এই প্রশ্নটা নিজেকে করার চেষ্টা করো। প্রয়োজনে লিস্ট করে নাও, তুমি কী কী উদ্দেশ্যে ল্যাপটপ কিনতে চাচ্ছ, কী লাভ হবে, কোন কোন দিকে ক্ষতি হবে। এতে করে তোমার প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে বিবেক খাটিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে।
Laptop সাধরণত Business purpose, Educational purpose, Professional Purpose এ তৈরি হয়ে থাকে।
সাধরণ ব্যাসিক কাজগুলো শেখার জন্য কমদামের গুলো কেনা যেতে পারে। এরপর যারা একটু
প্রোফেশনাল হতে চাচ্ছেন বা সেমি প্রোফেশনাল তারা আরেকটু দাম বেশি দিয়ে কিনতে পারেন।
হাইলি প্রোফেশনাল ল্যাপটপ গুলোর দাম তুলনা মূলক ভাবে বেশি। বিজনেসের জন্য যেগুলো
ব্যাবহার করা হয় সেগুলোর দামও বেশি।জিনিস তো একই । তবে দামের দিক দিয়ে ভিন্ন কেন। বিভিন্ন কারণে দামের ভিন্নতা হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম, ডিভাইসটা কী কী ইলিমেন্ট দিয়ে তৈরি। কোন ব্রান্ড এর। আরো অনেক কারণ থাকে।এখন যেটা জানব, সেটা হল সেই অংশ গুলো যেগুলো দিয়ে একটা ল্যাপটপ তৈরি হয়।
Laptop সাধরণত Business purpose, Educational purpose, Professional Purpose এ তৈরি হয়ে থাকে।
সাধরণ ব্যাসিক কাজগুলো শেখার জন্য কমদামের গুলো কেনা যেতে পারে। এরপর যারা একটু
প্রোফেশনাল হতে চাচ্ছেন বা সেমি প্রোফেশনাল তারা আরেকটু দাম বেশি দিয়ে কিনতে পারেন।
হাইলি প্রোফেশনাল ল্যাপটপ গুলোর দাম তুলনা মূলক ভাবে বেশি। বিজনেসের জন্য যেগুলো
ব্যাবহার করা হয় সেগুলোর দামও বেশি।জিনিস তো একই । তবে দামের দিক দিয়ে ভিন্ন কেন। বিভিন্ন কারণে দামের ভিন্নতা হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম, ডিভাইসটা কী কী ইলিমেন্ট দিয়ে তৈরি। কোন ব্রান্ড এর। আরো অনেক কারণ থাকে।এখন যেটা জানব, সেটা হল সেই অংশ গুলো যেগুলো দিয়ে একটা ল্যাপটপ তৈরি হয়।
যে কারণে দামের পরিমানটা বাড়া কমা হয়।
১. ব্যাটারি: এখন সব ল্যাপটপেই সাধরণত লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি ব্যাবহার করা হয়।
কোনোটা দুই সেলের আবার কোনোটা তিন সেলের। কোনো কোনোটাতে আরো বেশি সেল থাকতে
পারে। প্রশ্ন আসতে পারে আমরা যদি কিনি তাহলে কত সেলের ব্যাটারির ল্যাপটপ কিনব?
ব্যাটারির উপরে ল্যাপটপের দাম নির্ভর করে। আবার ব্যাটারির উপরেই ল্যাপটপ কতক্ষন
সচল থাকবে, কেমন পারফরমেন্স দেবে এটা নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে ধরা যায়,
২ সেলের ব্যাটারির চার্জ যদি ৪ ঘন্টা যায়। ল্যাপটপে কাজ করলে যদি ৪ ঘন্টা সচল থাকে সেখানে
৩ সেলের ব্যাটারির ব্যাকআপ ৬-৭ ঘন্টা হবে। আবার প্রশ্ন আসতে পারে মাত্র দুই ঘন্টা বেশি দেবে
বলে ৩ সেলেরটা নিব কেন? শক্তি বেশি পেলে কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে, এটাই উত্তর।তবে ব্যাটারির ক্ষেত্রে কত Volt, mAh দেখে নেওয়া ভাল। কেননা, ল্যাপটপ কেনাই হয় বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকলেও যেন ব্যবহার করাতে পারি, সেজন্য।
কোনোটা দুই সেলের আবার কোনোটা তিন সেলের। কোনো কোনোটাতে আরো বেশি সেল থাকতে
পারে। প্রশ্ন আসতে পারে আমরা যদি কিনি তাহলে কত সেলের ব্যাটারির ল্যাপটপ কিনব?
ব্যাটারির উপরে ল্যাপটপের দাম নির্ভর করে। আবার ব্যাটারির উপরেই ল্যাপটপ কতক্ষন
সচল থাকবে, কেমন পারফরমেন্স দেবে এটা নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে ধরা যায়,
২ সেলের ব্যাটারির চার্জ যদি ৪ ঘন্টা যায়। ল্যাপটপে কাজ করলে যদি ৪ ঘন্টা সচল থাকে সেখানে
৩ সেলের ব্যাটারির ব্যাকআপ ৬-৭ ঘন্টা হবে। আবার প্রশ্ন আসতে পারে মাত্র দুই ঘন্টা বেশি দেবে
বলে ৩ সেলেরটা নিব কেন? শক্তি বেশি পেলে কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে, এটাই উত্তর।তবে ব্যাটারির ক্ষেত্রে কত Volt, mAh দেখে নেওয়া ভাল। কেননা, ল্যাপটপ কেনাই হয় বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকলেও যেন ব্যবহার করাতে পারি, সেজন্য।
২. ডিসপ্লে: বারো, তের, চৌদ্দ … inch এর ল্যাপটপের Display size হয়ে থাকে। ব্যক্তিগত ভাবে আমি
মাঝারি সাইজের Display পছন্দ করব। Display ল্যাপটপের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
Frame-less nano Edge অনেকেরই পছন্দ। ল্যাপটপের ডিস্পেলে কুয়ালিটি পিক্সেলের উপর নির্ভর করে। পিক্সেল বেশি মানে ছবি বা ভিডিও দেখতে সুন্দর। 4k রেজুলেশন অনেকের পছন্দের তালিকায় থাকে। color-reproduction capability দেখে নিও। রেজুলেশনের উপর নির্ভর করবে কী মানের। এছাড়াও side angle view কেমন , পাশ থেকে দেখলে কতটা স্পষ্ট ( নেগেটিভ ভিউ) দেখা যায় , এই ফিচার গুলো ইদানিং যুক্ত হচ্ছে। কিছু কিছু প্রোফেশনাল ল্যাপটপে টার্চ স্ক্রিন Display ব্যবহার করা হয় যদিও, মনে হয়না এতটা ইফেক্টটিভ। Display সাধারণত LED & LCD হয়ে থাকে। LCD is older than LED technology. LED s have become the new technology with Ultra high-resolution pictures. সুতরাং বুঝতেই পারছ?
মাঝারি সাইজের Display পছন্দ করব। Display ল্যাপটপের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
Frame-less nano Edge অনেকেরই পছন্দ। ল্যাপটপের ডিস্পেলে কুয়ালিটি পিক্সেলের উপর নির্ভর করে। পিক্সেল বেশি মানে ছবি বা ভিডিও দেখতে সুন্দর। 4k রেজুলেশন অনেকের পছন্দের তালিকায় থাকে। color-reproduction capability দেখে নিও। রেজুলেশনের উপর নির্ভর করবে কী মানের। এছাড়াও side angle view কেমন , পাশ থেকে দেখলে কতটা স্পষ্ট ( নেগেটিভ ভিউ) দেখা যায় , এই ফিচার গুলো ইদানিং যুক্ত হচ্ছে। কিছু কিছু প্রোফেশনাল ল্যাপটপে টার্চ স্ক্রিন Display ব্যবহার করা হয় যদিও, মনে হয়না এতটা ইফেক্টটিভ। Display সাধারণত LED & LCD হয়ে থাকে। LCD is older than LED technology. LED s have become the new technology with Ultra high-resolution pictures. সুতরাং বুঝতেই পারছ?
৩. কি-বোর্ড: back-lit keyboard এখন বেশ জনপ্রিয়। কিবোর্ডে যেহেতু টাইপিং করা হয় সেহেতু সব সময় তোমার কমফোর্ট জোনকে গুরত্ব দিও। যদি একস্ট্রা কিবোর্ডে টাইপ করার নিয়েত থাকে তাহলে এত গুরত্ব দেওয়ার দরকার নেই। তবে কি-বোর্ড ব্যবহার না করলে দ্রুতই নষ্ট হয়ে যায়, এটা মাথায় রেখো।
৪. ম্যামোরি: ল্যাপটপে বিভিন্ন ধরণের ম্যামোরি থাকে। যেগুলো আমরা সচারচর চিনি সেটা হল র্যাম এবং হার্ডডিক্স।
সেখানে স্যারেরা অংক করান। ক্লাস নেওয়া শেষ হলেই মুছে দেন। যাক সে কথা।
এখন আসল কথায় আসি। ধরো White board এর সাইজ ১ ফুট, সেখানে কতটা অংক করা যাবে?
যদি ৮ ফুট হয় তখন কতগুলো অংক করা যাবে? সাইজ বড় হলে সেখানে একবারে একাধিক অংক
বোর্ডে লেখা যাবে। কিন্তু ১ ফুটের যেটা সেটাতে লিখতে গেলে কিছু অংশ মুছতে হবে আবার কিছু
লিখতে হবে। যেটা সময়নষ্ট এবং কষ্ট সাধ্য।র্যামের ক্ষেত্রেও ঠিক এমনি। যখন একটা Application Software Run করা হয় সেটা মূলত র্যাম থেকে যায়গা নেয়। ঠিক White board এ অংক যেমন যায়গাটা নিত। এখন বুঝে দেখো তোমার বেশি যায়গা লাগবে নাকি কম। বেশি হলে একাধিক Application software চালালেও যথেষ্ট যায়গা ফাঁকা থাকবে।
৪. ম্যামোরি: ল্যাপটপে বিভিন্ন ধরণের ম্যামোরি থাকে। যেগুলো আমরা সচারচর চিনি সেটা হল র্যাম এবং হার্ডডিক্স।
- RAM: র্যাম সম্পর্কে যদি বলি, শুরুতেই যেটা আসে, Volatile memory, primary memory.
- তোমরা Basic Introduction of ICT পড়বে তখন ভালো বুঝতে পারবে।
সেখানে স্যারেরা অংক করান। ক্লাস নেওয়া শেষ হলেই মুছে দেন। যাক সে কথা।
এখন আসল কথায় আসি। ধরো White board এর সাইজ ১ ফুট, সেখানে কতটা অংক করা যাবে?
যদি ৮ ফুট হয় তখন কতগুলো অংক করা যাবে? সাইজ বড় হলে সেখানে একবারে একাধিক অংক
বোর্ডে লেখা যাবে। কিন্তু ১ ফুটের যেটা সেটাতে লিখতে গেলে কিছু অংশ মুছতে হবে আবার কিছু
লিখতে হবে। যেটা সময়নষ্ট এবং কষ্ট সাধ্য।র্যামের ক্ষেত্রেও ঠিক এমনি। যখন একটা Application Software Run করা হয় সেটা মূলত র্যাম থেকে যায়গা নেয়। ঠিক White board এ অংক যেমন যায়গাটা নিত। এখন বুঝে দেখো তোমার বেশি যায়গা লাগবে নাকি কম। বেশি হলে একাধিক Application software চালালেও যথেষ্ট যায়গা ফাঁকা থাকবে।
তাহলে কত GB RAM হলে ভালো হয়?
এখন যেকোনো ল্যাপটপেই 4GB র্যাম পাওয়া যায়। কিন্তু 6 GB, 8GB অর্থাৎ যেন একটু বেশি হয় সেটা
খেয়াল রেখো। 4GB যে খারাপ বা চলে না তেমন না। তবে ঐযে white board কল্পনা করলে...?
ভারি Software গুলোর জন্য বেশি যায়গা লাগবে। যে Software গুলো সচারচর ব্যবহার করি
সেগুলো যেকোনো সাইজের র্যামেই চলবে। একটু ফাস্টার কাজ এবং ভারি সফটওয়ার নিয়ে কাজ করতে হলে তোমাকে র্যামের সাইজ বাড়ানো লাগবে।
খেয়াল রেখো। 4GB যে খারাপ বা চলে না তেমন না। তবে ঐযে white board কল্পনা করলে...?
ভারি Software গুলোর জন্য বেশি যায়গা লাগবে। যে Software গুলো সচারচর ব্যবহার করি
সেগুলো যেকোনো সাইজের র্যামেই চলবে। একটু ফাস্টার কাজ এবং ভারি সফটওয়ার নিয়ে কাজ করতে হলে তোমাকে র্যামের সাইজ বাড়ানো লাগবে।
RAM এর কি বিভিন্ন টাইপ/ জেনারেশন আছে? হ্যাঁ আছে।
Storage: আমরা আমদের তোলা ছবি, ভিডিও। ডাওনলোড করা গান অথবা সিনেমা স্থায়ীভাবে যেখানে স্টোর করে রাখি সেটাই মূলত হার্ডডিক্স বলে জানি। স্থায়ী ভাবে সেইভ থাকে সেখানে। যখন ইচ্ছা খুলে দেখতে পারি। আবার ইচ্ছা করলে ডিলিট ও করতে পারি।বর্তমানে দুই ধরণের হার্ডডিক্স ব্যাবহার করা হয়।
1.Solid-State drive (SSD): এটা অনেকটা মোবাইল ফোনের ম্যামোরি কার্ড যেটা ব্যবহার করি সেটার মতো দেখতে। কিন্তু সাইজে একটু বড়। এটা বর্তমানে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত। কেননা এটা অনেক ফার্স্ট। য়ারো কিছু সুবিধা আছে। নিচে একটি লিংক দেওয়া আছে। ঘুরে আসতে পারো।
1.Solid-State drive (SSD): এটা অনেকটা মোবাইল ফোনের ম্যামোরি কার্ড যেটা ব্যবহার করি সেটার মতো দেখতে। কিন্তু সাইজে একটু বড়। এটা বর্তমানে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত। কেননা এটা অনেক ফার্স্ট। য়ারো কিছু সুবিধা আছে। নিচে একটি লিংক দেওয়া আছে। ঘুরে আসতে পারো।
2.Hard Disk Drive (HDD): এটা non-volatile ম্যামোরি। সিডি তো আমরা সবাই চিনি। সিডির মত দেখতে এর মধ্যে একটা Disk থাকে। যেটা ঘুরতে থাকে। সেখান থেকে কম্পিউটার ডাটা রিড করে। ফলে এটা স্লো হয় SSD থেকে।
তাহলে ভাইয়া আমাদের কোন memory নেওয়া উচিত?
Highly recommended তোমরা যে ল্যাপটপই নাও না কেন যেন, SSD থাকে। এটা তোমার কম্পিউটারের কাজ করার গতি বাড়িয়ে দেবে। Computer এর performance টাই মুখ্য বিষয়।তবে দামের ক্ষেত্রে যেখানে ৫ হাজারে 1TB HDD পাচ্ছ সেখানে তুমি 256GB SSD পাবে। মন খারাপের কিছু নেই। 1TB যায়গা কোনো প্রয়োজন পড়ে না। এখন মুভি তো ইন্টারনেট থেকেই দেখা যায় !
Cache Memory: অন্যতম গুরত্বপূর্ণ ম্যামোরি। যখন মুখেমুখে কোনো হিসাব দ্রুত করতে হয় আমরা কী করি? কিছু ভ্যালু মনে রাখি যখন ক্যালকুলেশন করি। ঠিক তেমনি প্রোসেসরও যখন ক্যালকুলেশন করে তখন কিছু ডাটা মনে রাখার প্রয়োজন পড়ে। এই ডাটা টাই Cache memory তে জমা থাকে। এই ম্যামোরিতে ডাটা দ্রুত read and Write করতে পারে, এক্সেস পায়। তুমি সাধারণত 3MB , 6MB, 9MB বা বিভিন্ন মানের Cache ম্যামোরি দেখতে পাবে। চেষ্টা করবেযেন সাইজটা বেশি নেওয়া যায়।
৫. সিকুরিটি: ফিঙ্গার প্রিন্ট, ফেস আনলক , পাসওয়ার্ড, পিনকোড বিলাশীতা মনে হয় মাঝে মাঝে। সিকুরিটি কি খুব গুরত্বপূর্ণ? নাহ। সকল সিকুরিটিই ভেঙে ফেলা যায়। সুতরাং সিকুরিটি নিয়ে না ভাবলেও চলবে।
৬. পোর্ট: USB 3.0,2.0, VGA, Lan, USB C-type, HDMI ইত্যাদি, বিভিন্ন ধরণের Port থাকে। বর্তমানে Laptop কে Slim করতে যেয়ে পোর্টের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে। এটা নিয়ে দুঃচিন্তার কিছু নেই। কেননা বাজারে কনভাটার পাওয়া যায়। যেটা USB to যেকোনো Port এ কনভার্ট করা যায়।
৭. Processor: clock speed, generation, Core এইগুলো গুরত্বপূর্ণ। সবসময় তুলনা করে দেখবা যে প্রোসেসর ব্যবহার করছ সেটা কোন জেনারেশনের। যেন রিসেন্ট জেনারেশন, যেমন 7th, 8th or 9th generation হয়। core i3, core i5, core i7, core i9 আরো বিভিন্ন পেতে পারো। চেষ্টা করতে হবে core i5, core i7 এর মধ্যে থাকতে। তবে core i3 এ আশা করা যায় কোনো সমস্যাই হবে না।Clock speed খুবই গুরত্বপূর্ণ। 1.60 GHz- 1.80 GHz এই রকম রেইঞ্জ দেওয়া থাকে। ক্লক স্পিড যেন বেশি হয় সেটা খেয়াল রেখো।
৮. Motherboard: মাদারবোর্ডই সকল পার্টসকে একত্রিত করে। এক্সট্রা RAM, SSD Slots আছে কিনা সেটা জেনে নিও। কোন Generation সাপোর্ট করে সেটাও।
৯. Graphic card: আপনি যদি একজন গেমার হয়ে থাকেন বা গেমস খেলার ইচ্ছা থাকে তাহলে গ্রাফিক্স কার্ড গুরত্বপূর্ণ। এছাড়া ভিডিও/ ছবি ইডিটিং এর জন্যও বা গ্রাফিক্সের কাজ যারা করেন তারাও এটাকে গুরত্ব সহকারে দেখবেন।
গ্রাফিক্স কী করে?
আপনার সমনে আইকন গুলো আরো realistic করে তোলে।কিন্তু, সাধারণত 512GB এমনিতেই থাকে। এক্সট্রা 2GB বা বেশি নিলে দামটাও বাড়বে। NVIDIA, intel এর গ্রাফিক্স কার্ড পাওয়া যায়।
১০. Brand: বিভিন্ন জনের বিভিন্ন ব্রান্ড পছন্দ। এটা একটা সীল মাত্র!
১১.Operating System: এখন সকল ল্যাপটপেই Operating System হিসেবে Windows 10 (64bit) builtin পাওয়া যায়।
ভাই আমি ল্যাপটপ কিনতে চাই। কী করব?
- Cut your cloth according to your coat.
- Search in google. Like, “Laptop price in Bangladesh 2020.”
- Choose your Laptop model and see its configuration of it. After that search the model on YouTube with the tagline “review of Model_name_of_your_laptop.” That's why you can get ideas.
- Compare with different laptops.
Some recommended YouTube Video link for You. (Click on...)
Some Popular online Laptop markets:Note: Search every specific Keyword of your chosen laptop for better understanding.
Don't hesitate asking anyone (seniors) your questions.
Khandaker Takdir Ahmed স্যারের অনুপ্রেরণায়।
Written By
Dept. Of ICT
Session:2017-18
Islamic University, Bangladesh
No comments